“উনি ষষ্ঠ কমিশন দেবেন তাও আবার ২০২০ সালে, ভোটের ঠেলায় সান্ত্বনা দিচ্ছেন” রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর পে-কমিশন ঘোষণাকে কার্যত এভাষাতেই কটাক্ষ করলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। দেশে যখন সপ্তম পে কমিশন চলছে তখন এরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ষষ্ঠদশ পে কমিশন দিচ্ছেন বলেও কটাক্ষ করেন তিনি। এর ফলে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা বঞ্চিত হচ্ছেন বলেও দাবি করেন তিনি।
উল্লেখ্য, অমিত শাহের হিন্দি ভাষাকে এক দেশ এক ভাষা হিসেবে চালুর প্রস্তাবকে সমর্থন করেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি। এবিষয়ে বিরোধীদের কটাক্ষের সুরে তিনি বলেন, “বাঙালিরা হিন্দি সিনেমা খুব দেখেন। যারা বিরোধিতা করতেন তাঁরা এক সময় অমিতাভের হিন্দি সিনেমা দেখার জন্য লাইন দিতেন।” এ প্রসঙ্গ টেনে এদিন তিনি আরো বলেন, এখন হিন্দি নিয়ে এতো কষ্ট পাওয়ার কি আছে? মাতৃভাষা ছাড়াও আরো কিছু ভাষা মানুষের শেখা উচিত বলেও দাবি করেন তিনি।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন কর্মসূচী নিয়ে রবিবার দিনভর পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুরেই কাটান সাংসদ দিলীপ ঘোষ।
‘সেবা দিবস’ উপলক্ষ্যে এদিন নারায়ণগড়ের মকরামপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্র ক বেলদা হাসপাতালে রোগীদের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। রোগীদের মধ্যে ফল বিতরণ করার পাশাপাশি হাসপাতালের পরিকাঠামো খতিয়ে দেখেন তিনি। কথা বলেন হাসপাতালের কর্মীদের সঙ্গেও।
এরপরেই দাঁতান ২ব্লকের সাউরি বিদ্যামন্দির এলাকায় মানুষদের অভাব অভিযোগ শোনেন।