মধুকল্পিতা চৌধুরী দাস :

রাজনীতি-ধর্ম, এই শব্দ দুটি প্রায় সমান ভাবেই উচ্চারিত হয়। দশকের পর দশক সমান ভাবেই উচ্চারিত হচ্ছে। এরাজেও তার ব্যতিক্রম নয়। রাজনীতির স্বার্থে একটি বিশেষ ধর্ম বা সম্প্রদায়কে ব্যবহার করার প্রবণতা এরাজ্যেও কম নয়। সম্প্রতি যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী মিমি চক্রবর্তী বলেন, ভোটের দিন তিনি রমজানের উপোস রাখবেন। এ প্রসঙ্গে রাজনৈতিক বিশ্লেষক রাজ মিত্র বলেন, ‘ধর্ম নিয়ে রাজনীতি এ দেশে প্রথম নয়। কেউ খোলাখুলি করত, আবার কেউ রাখঢাক রেখে করত। এর সব থেকে বড় উদাহরণ।’
এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট সাংবাদিক সুজিত রায় বলেন, ‘ভারতবর্ষ ভাগ হয়েছিল ধর্মের ভিত্তিতে। ভারতবর্ষ ভাগ হয়েই ভারত ও পাকিস্থান হয়েছিল।’
ধর্মের ওপর ভর করে যে এ দেশে রাজনীতি চলছে তা আমি বা আপনি নয় তা বলছে ইতিহাস।
একটি বিশেষ ধর্ম বা সম্প্রদায়কে নিয়ে রাজনীতি সাধারণ মানুষের ওপর কতটা প্রভাব ফেলবে তা তো ‘ভোটের রেজাল্টেই’ বোঝা যাবে।