মধুকল্পিতা চৌধুরী দাস :

লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘন্ট প্রকাশ হওয়ার পর পরই তৃণমূলের পক্ষ থেকে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। এবারে তৃণমূলের প্রার্থী তালিকায় চমক যাদবপুর কেন্দ্রের প্রার্থী মিমি চক্রবর্তী ও বসিরহাট কেন্দ্রের প্রার্থী নুসরত জাহান।
রাজনীতির আঙ্গিনায় আমরা বহুবারই বিনোদনের জগতের বেশ কিছু মুখ দেখতে পাই। এ নতুন কিছু নয়। তবে, রাজনীতির আঙ্গিনায় এভাবে বিনোদনের লোক আসাকে সমর্থন করেন না বিশিষ্ট সাংবাদিক রন্তীদেব সেনগুপ্ত। ক্যাম্পেনকলিং মিডিয়ায় এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘চলচিত্র তারকারা নিজেদের পেশায় প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু লোকসভা নির্বাচন মানেই রাজনৈতিক লড়াই। এই রাজনৈতিক লড়াইয়ে বরাবরই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের দাঁড় করানো উচিত। সংসদ একটা গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। এই ধরণের তারকারা জিতে সংসদে গেলেও তাঁদের পারফরমেন্স একেবারে শূণ্য।’
গত লোকসভা নির্বাচনে ভোটে জিতে সংসদে গেলেন মুনমুন সেন, সন্ধ্যা রায় ও দেব। তাঁদের সংসদে ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন সাংবাদিক রন্তীদেব সেনগুপ্ত। অপরদিকে, বিজেপির তরফে রাজ্যসভায় পাঠানো হয় রূপা গাঙ্গুলি ও জর্জ ব্রেকারকে। তাঁদের পারফরমেন্স নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।
যাদবপুর কেন্দ্রে বরাবরই গুরুত্বপূর্ণ। এর আগে এই কেন্দ্র থেকে সুগত বসু, কবীর সুমন, কৃষ্ণা বসুর মতো ব্যক্তিত্বদের জিততে দেখেছি আমরা। যাদবপুর কেন্দ্রটি বরাবরই মেধার কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। তাই এই কেন্দ্র থেকে মিমি চক্রবর্তীকে দাঁড় করানো উচিত নয় বলেও জানান তিনি।
অপরদিকে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক নিয়ে প্রশ্ন তোলাকে অসম্মানজনক বলেও কটাক্ষ করেন তিনি। এছাড়াও আসন্ন নির্বাচন নিয়ে বিশ্লেষণ করলেন রন্তীদেব সেনগুপ্ত।
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন নিজের লিঙ্কে