নিজস্ব সংবাদদাতা: ইতিমধ্যেই উপনির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। ৩০ সেপ্টেম্বর ভোট হবে তিন কেন্দ্রে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কেন্দ্র ভবানীপুর। যেখানে প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াচ্ছেন খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো। আর এর পরই অন্য বিষয় নিয়ে সুর তুলছেন বিজেপি নেতৃত্বরা। তাদের দাবি কমিশন মুখ্যমন্ত্রীর জন্যেই এই তিন কেন্দ্রের ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করল।
এদিন বিজেপি নেতা কণিষ্ক পান্ডাও একই বিষয় নিয়ে মন্তব্য করেন। তাঁর কথায়, “করোনা বলে লোকাল ট্রেন চলছে না রাজ্যে। আমরা প্রতিবাদ কর্মসূচি করতে চেয়েছিলাম। করোনার কারণ দেখিয়ে তা বলপূর্বক বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে এখন কি করে উপনির্বাচন হচ্ছে। আর যদি হচ্ছেই তাহলে সব কেন্দ্রে নয় কেন? এই স্বেচ্ছাচারিতা গুলো মেনে নেওয়া যাচ্ছে না”।
ভবানীপুরে দিদির জেতার প্রসঙ্গে কণিষ্ক বাবু দাবি করেন, “নন্দীগ্রামে উনি বলেছিলেন সেই জায়গা তার বড়বোন, আর ভবানীপুর মেজোবোন। বড়বোনের কাছে হেরে মেজোবোনের কাছে আসছেন জিততে। কতোটা সম্ভব প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। আর দিদিমনি বোধহয় নিজেও দ্বন্দ্বে আছেন, তাই তো দিন ঘোষণা হতেই প্রচারে নেমে পড়েছেন। তাই ঐ সব স্বপ্ন না দেখায় ভালো”।
তৃণমূলের ‘খেলা হবে’ দিবস নিয়ে এদিন কণিষ্ক পান্ডা ব্যঙ্গাত্মক ভাষায় বলেন, “তৃণমূল তো খেলছে। লুকোচুরি খেলছে সিবিআই-সিআইডির মধ্যে। কিতকিত খেলছে ত্রিপুরাতে গিয়ে। আর কুমীর তোমার জলে নেমেছি খেলছে নিজেদের মধ্যে। এই খেলা দিয়েই তারা ইতিহাস হয়ে যাবে”।