নিজস্ব সংবাদদাতা: শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বিষ খেয়ে আন্দোলন নিয়ে তোলপাড় হয়ে উঠেছে রাজ্য-রাজনীতি। তাদের এহেন প্রতিবাদ দেখে প্রশ্ন উঠেছে শিক্ষাঙ্গনে। কোথায় শিক্ষকদের সম্মান, কোথায় তাদের নিরাপত্তা এমনই হাজারো প্রশ্ন ঘুরছে চারিদিকে। এদিন সেই বিষয়েই সুর চড়ালেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর কথায়, “এই পরিস্থিতি কেন তৈরি হবে, যে একজন শিক্ষক-শিক্ষিকাকে বিষ খেয়ে আন্দোলন করতে হবে? রাজ্যের সামগ্রিক অবস্থা কী, তা খতিয়ে দেখার সময় এসেছে। কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার যাবেন, আমাদের মহিলা প্রতিনিধিদলও যাওয়ার কথা”।
এদিন বনগাঁর নেতারা যোগ দিয়েছেন বিজেপির বৈঠকে। এর আগে শান্তনু ঠাকুরের সভায় অনেকেই অনুপস্থিত ছিলেন। এদিন সেই প্রসঙ্গে দিলীপ বাবু বলেন, “নির্বাচনের আগে বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা তৈরি হয়। অনেকেই ওখানে কাজ করে জয়ী হয়েছেন। নিজেদের দায়িত্ব পালন করছেন। সবাইকে নিয়ে বসে কথা বলা হবে। কোন সমস্যা থাকলে মিটে যাবে”।
দক্ষিণবঙ্গের সাংগঠনিক জেলাগুলির মধ্যে ৬ দফায় বৈঠক সম্পন্ন হল। এদিন সাংগঠনিক জোন বাড়ার বিষয়ে রাজ্য বিজেপির সভাপতি বলেন, “সাংগঠনিক জোন বাড়বে কি বাড়বে না সেটা পরের কথা। আপাতত আমরা হিংসায় যারা আক্রান্ত, অনেকেই বাড়ি থেকে বেরোতে পারছেন না, তারা যাতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যথাযথভাবে অভিযোগ জানাতে পারে সেটা নিয়েই ব্যস্ত। আরো কয়েকটা বিষয় একটু ভেবে দেখা হচ্ছে নেতৃত্বের বিষয়”।