কয়লা এবং সেই সমস্ত সম্পদ কেন্দ্রের এক্তিয়ারে রয়েছে। কেন্দ্রীয় এজেন্সি পাহারা দেয়। বিজেপি নেতারা যদি মনে করেন বেআইনি পাচার থেকে টাকা পেয়েছেন তাহলে যাদের উপর জাতীয় সম্পদ রক্ষার দায়িত্ব তাদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রকে তদন্ত করতে কে বাধা দিচ্ছে। টুইটারে লিখেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী অমিত মালব্যরা দাবি করেন এই বেআইনি পাচার থেকে অন্তত 900 কোটি টাকা তুলেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বেআইনি কয়লা এবং গরু পাচার নিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে আক্রমণ করেছে বিজেপি। সেই প্রসঙ্গে এদিন তৃণমূলের যুব সভাপতি এবং সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করেছেন। অভিষেকের বক্তব্য এইটে হাস্যকর যে কয়লা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অফিসাররা তাদের বসের কথা না শুনে তৃণমূলের কথা শুনছে। বিজেপি কাদের বোকা বানাচ্ছে। যদি বেআইনি কয়লা পাচার হয়ে থাকে তার দায় কেন্দ্রের ওপর চাপাতে চেয়েছেন অভিষেক। এই পাচার চক্রের সঙ্গে তৃণমূলের একশ্রেণীর নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। বিজেপি সেই অভিযোগ তুলেছে। শুভেন্দু অধিকারী প্রতিটি জনসভা থেকে দুর্নীতি এবং পাচার নিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কে আক্রমণ করেছেন। সিবিআই বেআইনি কয়লা পাচার কাণ্ড নিয়ে তদন্ত করার পরেই ইস্টার্ন কোলফিল্ডের একাধিক অফিসার ও কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে। গরু পাচারের তদন্তে নেমে বিএসএফের কর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে সিবিআই। সিবিআই এর অভিযোগ বেআইনি কয়লা পাচার চক্রের মূল পান্ডা অনুপ মাঝি ওরফে লালা। তাকে বেশ কিছু প্রভাবশালী মদত দিয়েছিল। তাদের সন্ধানেই রয়েছে সিবিআই। এর মধ্যেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা নারুলা এবং তার শালিকা মেনকা গম্ভীরকে সিবিআই জেরা করেছে।