Rajib Ghosh – নন্দীগ্রামে নির্বাচনের দিন সকাল থেকেই শুভেন্দু অধিকারী বিভিন্ন বুথে ঘুরলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘরেই ছিলেন। বিভিন্ন জায়গা থেকে বিক্ষিপ্তভাবে অভিযোগ আসে। তবে বয়ালে সব থেকে বেশি অভিযোগ আসে বিজেপি ভোটারদের ভয় দেখাচ্ছে। তারপরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুপুরে রেয়াপাড়ার বাড়ি থেকে বয়াল 7 নম্বর বুথে যান। সেখানেই দুই ঘন্টা হয়ে থাকেন তিনি। বিজেপির পক্ষ থেকে বলা হয় নির্বাচন চলাকালীন নন্দীগ্রামের বয়ালে 7 নম্বর বুথের সামনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 144 ধারা উপেক্ষা করে বসায় 2 শতাংশ ভোট কম পড়েছে। নির্বাচন কমিশন বলেছে 2016 সালে নন্দীগ্রামে 87. 14 শতাংশ ভোট পড়েছিল এবার সেখানে 88.0 1 শতাংশ ভোট পড়েছে। তাই বিজেপির ভোট কম পড়ার তত্ত্ব খারিজ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। 2 বিশেষ পর্যবেক্ষক অজয় নায়েক ও বিবেক দুবে কারচুপির যে সমস্ত অভিযোগ রাজনৈতিক দল তুলেছে তারা সেগুলো মানতে চাননি। নির্বাচন কমিশনকে পাঠানো রিপোর্টে নন্দীগ্রামে পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনী পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে বলে জানানো হয়েছে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। নির্বাচন কমিশনে বিবেক দুবে জানান মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে নন্দীগ্রামের বয়ালে ভোটদান ব্যাহত হয় নি। স্ক্রুটিনির পর জানানো হয়েছে নন্দীগ্রাম সহ দ্বিতীয় দফার কোনো আসনে পুনর্নির্বাচন হবে না।