Rajib Ghosh– এটাই কি বাংলার সংস্কৃতি? মিছিল করার সময় ঝাঁটা-জুতো দেখানো হচ্ছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর পর রাজ্যের কোনো জায়গায় মিছিল করলে বিজেপির লোকজন তাকে ঝাঁটা জুতো দেখাবে। সেটা কি ভালো হবে? সভা থেকে এই কথা বললেন ব্যারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিং। এদিন বিকেলে আমহার্স্ট স্ট্রিট এলাকায় তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। বিজেপির অভিযোগ এদিন যে আমহার্স্ট স্ট্রিটে রোড শো হবে পুলিশ প্রশাসনকে জানানো হয়েছিল। পুলিশ তাদের কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা করেনি। উল্টে নীরব দর্শক হয়ে বিশৃংখলা সৃষ্টিতে মদত দিয়েছে। তৃণমূলের অভিযোগ বিজেপির লোকজন সিটি কলেজে ঢুকে চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করেছে। এর পরেই দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়ে যায়। বিজেপির সভায় দলে যোগদান করেন এলাকার তৃণমূল নেতা সজল ঘোষ। সেখানে বাংলার প্রাক্তন ক্রিকেটার অশোক দিন্দাও যোগ দেন। শুভেন্দু অধিকারী, অর্জুন সিং, মুকুল রায়, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়রা উঁচু গাড়ির উপরে ছিলেন। মিছিল শুরুর সময় শুভেন্দু দের গাড়ি ধরে বিক্ষোভ শুরু হয়। বিজেপির অভিযোগ তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা তাদের উদ্দেশ্যে জুতো ছোড়েন। ঝাঁটা দেখানো হয়। তারপর এই দুই পক্ষের মধ্যে ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়। বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং এর কনভয়ের গাড়িতে ভাঙচুর হয়েছে। পরে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাদের গাড়ি থেকে সভামঞ্চে নিয়ে যান। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী এবং বিজেপি নেতা রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, পুলিশের ভূমিকা যথেষ্ট খারাপ। ইচ্ছাকৃতভাবে সব করা হয়েছে। সভায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ করেন ব্যারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিং।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.