নিজস্ব সংবাদদাতা: গত বেশ কয়েকদিন ধরে ত্রিপুরা নিয়ে চরম অত্যাচার নেমে আসছে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থক এবং তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থীদের প্রতি। যারা এবার পৌর নির্বাচনে ত্রিপুরার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে তারাও গত সাতদিন ধরে অত্যাচার সহ্য করছে। সোমবার এই সবকিছুর প্রতিবাদ জানিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করলেন বন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।
তাঁর কথায়, “এটা খুব দুঃখজনক ও দুর্ভাগ্যজনক। যখন সর্বোচ্চ উচ্চ আদালত বলছে নির্বাচন অবাদে ও সুষ্ঠ ভাবে করতে হবে। তাদের অগ্রাহ্য করে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী যে ভূমিকা পালন করছেন আমার মনে হয় মহামান্য উচ্চ ন্যায় আদালত এর উচিত এর যথাযথ একটা বিচার করা। সব থেকে দুর্ভাগ্য জনক যে সমস্ত প্ল্যানটাই হচ্ছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কে আটকানোর। যে কোনো কৌশলে অভিষেক যাতে ত্রিপুরায় যেতে না পারে তাকে আটকাতে হবে এবং খুব ভীত আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে গেছে ত্রিপুরার বিজেপি। যে খেলা ত্রিপুরায় আরম্ভ হয়েছে পৌর নির্বাচনকে নিয়ে যে খেলার আয়োজন হয়েছে এটা কিন্তু বিজেপির শেষের দিন শুরু হয়ে গেছে।এর পরে যে বিধানসভা নির্বাচন এবং বিজেপি জেনে গেছে তাদের হার অবসম্ভাবিক। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আজকে আমি জানিনা কোনো কারণে ভারতবর্ষে এটা হয় কিনা যানিনা। মিছিল জোর করে বন্ধ করে দেওয়া, কারোর সভা জোর করে বন্ধ করে দেওয়া এটা করা খুব অন্যায় অনৈতিক কাজ হচ্ছে ত্রিপুরাতে। আমাদের ছেলেরা আজকে রাস্তায় নেমেছে”।
জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের কথায়, “বাংলায় একটা পৌর সভায় যদি দখল করতে পারে আমাকে বলবেন। আজকেও দাঁড়িয়ে বলে যাচ্ছি ২০২২ সালের ৩১ শে ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলায় বিজেপি তার সংখ্যা গরিষ্ঠতা হারাবে বিধান সভায়”।