নিজস্ব সংবাদদাতা: উপনির্বাচন নিয়ে ফের একবার সুর তুললেন দিলীপ ঘোষ। পুর নির্বাচন নয় কেন তাই জানতে চাইলেন তিনি। এদিন তিনি বলেন, “কর্পোরেশন ইলেকশন প্রস্তুতি নিয়েছি এখন ভোট হচ্ছে না কেন। আমরা বার বার একটি কথা বলছি। এই মুহুর্তে উপনির্বাচন সম্ভব নয়। সামাজিক কোনও অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। স্কুল কলেজ ট্রেন বন্ধ। মানুষের অসুবিধার কথা ভাবছে না সরকার। কেন্দ্রীয় গরীব কল্যাণ যোজনার রেশন নিয়ে চলছে। এই পরিস্থিতিতে কি করে ভোট হয়”।
এদিন একই সাথে বিশ্বভারতী প্রসঙ্গে বলেন, “রবীন্দ্রনাথের পুণ্যভূমিতে এই ধরনের ঘটনা অবাক করে। সরকারের মদত ছাড়া এই সব সম্ভব নয়। উপচার্য কে কেন চিকিৎসা করতে দেওয়া হয় নি। এই ধরনের ঘটনা কখনো কাম্য নয়। আলোচনা হোক। কিন্তু এটা আন্দোলনের পথ হতে পারে না। কে কি খাবে সেটা পড়ুয়ারা ঠিক করে দেবে? উপাচার্য ডাক্তার দেখাতে পারবেন না? এরা মানুষ? রাজ্য সরকার এদেরকে মদত দিচ্ছে”।
সুখেন্দু শেখর প্রসঙ্গে দিলীপ বাবুর বক্তব্য, “সিবিআই অনেক কিছু করতে পারে। তাই তৃণমূল সিবিআইকে হজম করতে পারছে না। কোর্ট ছাড়া বিজেপির কাছে অন্য কোন রাস্তা নেই। কোর্ট ও সুপ্রিয় কোর্ট এখন বিজেপি হয়ে গেছে বলে অভিযোগ করছেন। তাহলে ব্রাত্য বসু আফগানিস্তান যান। এখন ত্রিপুরা ফুটবল টিম তৈরি করতে চাইছে তৃণমূল। তবে কেউ নেই তাদের পাশে। সিপিএম কে উপড়ে ফেলেছে বিজেপি। অরাজনৈতিক সব দলের কর্মীদের
নিয়ে দল তৈরি করতে চাইছে তৃণমূল”।
এবছর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দুর্গা রূপে প্রতিষ্ঠিত করছে একটি পুজো মণ্ডপ। তবে তার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে বিরোধীরা। এরকম জঘন্য রাজনীতি তারা দেখতে চান না বলেই জানিয়েছেন বিজেপির একাংশ নেতৃত্ব। এদিন দিলীপ বাবুর কথায় এমনই সুরই ভেসে ওঠে। “অনেকে নিজের মূর্তি করেন। পুজো করান। বচ্চন সাহেবের মন্দির আছে। মমতারও মূর্তি হতে পারে। ক্লাবকে টাকা দিয়ে উনি করতে পারেন। কিন্তু দুর্গার জায়গায় যাওয়া উচিত নয়। তবে মূর্তিরও বিসর্জন হয়। দড়ি ধরে কেউ টান না মারে”।
Thanks for giving such a great informative information.
I hope you will publish as soon as more such sort of post.
good
nice
this article is very good.