নিজস্ব সংবাদদাতা: পুজোর উৎসবে কাঠি পড়ে গিয়েছে। মানুষের মধ্যে সাজসাজ রব দেখা দিয়েছে। তবে করোনার মধ্যে উৎসব পালন করতে হবে। মানুষকে মানতে হবে সমস্ত নিয়মকানুন। এদিন নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন পুলিশ কমিশনার সৌমেন মিত্র সহ বিভিন্ন থানার ওসি ও বিভিন্ন ধর্মগুরুরা।
এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, “পুরসভা ও পঞ্চায়েত এলাকার পুজো কমিটিগুলিকে দমকলের জন্য কোনও ফি দিতে হবে না। বিদ্যুতের বিলে ছাড় মিলবে ৫০ শতাংশ। পুজো কমিটিগুলিকে দেওয়া হবে ৫০ হাজার টাকা আর্থিক অনুদান। কোভিড বিধি মেনেই হবে এবছরের দুর্গোৎসব।
দুর্গাপুজোর গাইডলাইন নিয়ে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন মুখ্যসচিব হরেকৃষ্ণ দ্বিবেদী। করোনা কালে কীভাবে উৎসব হবে তারই ব্যাখ্যা দেন তিনি।
প্রসঙ্গত, ৩২ হাজার ৩৭৭ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয় পুজোতে, গবেষণার রিপোর্ট এমনটায় বলছে। তাই পুজোর রাতে প্যান্ডেল হপিং নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে পরে। কোভিড সচেতনতা নিয়ে প্রচার করার জন্য ক্লাবগুলিকে অনুরোধ করব। পুজোর কার্নিভাল নিয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। মণ্ডপে স্যানিটাইজ করতে হবে, মাস্ক বিলি করতে হবে। ছোট করে পুজো করুন, কিন্তু সুন্দর করে করুন।