ছাত্র রাজনীতি থেকেই রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে আসা। আবৃত্তি গণসঙ্গীতের অনুষ্ঠানে যোগদান। ঝাড়গ্রাম থেকেই রাজনীতির চেতনা গড়ে উঠেছিল। রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে প্রেসিডেন্সি থেকে লেখাপড়া করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেন। এবারের বিধানসভা নির্বাচনে সিপিআইএমের প্রার্থী মধুজা সেনরায়। লড়ছেন নিজের এলাকা ঝাড়গ্রাম থেকে। মধুজা সেনরায়ের প্রতিদ্বন্দ্বী তারই একসময়ের সহপাঠী তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বিরবাহা হাঁসদা। 2016 সালের বিধানসভা নির্বাচনে টালিগঞ্জের বিধায়ক এবং রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস এর বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। তবে অরূপ বিশ্বাস জয়লাভ করেছিলেন। 2012 সালে এসএফআইয়ের রাজ্য সভানেত্রী হন। সিপিআইএমের রাজ্য কমিটিতে 2018 সালে স্থান পান। মুসলিম মহিলাদের ধর্মীয় অধিকার আইন ও সচেতনতা নিয়ে কাজ করছিলেন মধুজা সেনরায়। বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীর উদ্দেশ্যে মধুজা বলেন, এই এলাকায় গোলমালের মদদদাতা শুভেন্দু বিজেপিতে চলে গেলেন। বিজেপি তে যাওয়ার জন্য প্রথমটা হল জনসাধারনের কমিটি পরেরটা হল তৃণমূল কংগ্রেস। মানুষ সেটা বুঝতে পেরেছেন। এর বিরুদ্ধে প্রগতির লাল ঝান্ডা রয়েছে। প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে তিনি তাঁর রাজনৈতিক প্রচার করার চেষ্টা করছেন বলে জানান মধুজা সেনরায়। তার কথায়, জনসাধারণের কমিটি কি করেছিল মানুষ জানে। মিছিলে জোর করে হাটানো হয়েছে। তৃণমূল এবং বিজেপি যা করেছে সেই বিষয়ে প্রচার করা হচ্ছে। প্রচারের ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়ায় যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। দল এবার তাকে ঝাড়গ্রামে প্রার্থী করেছে। তাই তিনি সেখান থেকেই লড়াই করছেন বলে জানান। মধুজা সেনরায় বলেন, বিজেপির প্রার্থী সুখময় শতপথী কে ছোট থেকে চিনি। সবার মুখ চেনা রয়েছে।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.