নিজস্ব সংবাদদাতা: করোনা পরিস্থিতিতে মাধ্যমিকের মতো উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষাও নেওয়া হয়নি। বিশেষ পদ্ধতিতে নম্বর দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হল সেই পরীক্ষার ফল। মেধাতালিকা প্রকাশ করা না হলেও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি মহুয়া দাস জানিয়েছেন, সর্বোচ্চ নম্বর উঠেছে ৪৯৯। সেই নম্বর পেয়েছে মুর্শিদাবাদের এক সংখ্যালঘু ছাত্রী, যা সংসদের ইতিহাসে নজিরবিহীন বলে উল্লেখ করেছেন মহুয়া দাস। একাদশের বার্ষিক এবং দ্বাদশের প্রাক্টিক্যালের নম্বরের ভিত্তিতে গড় করে দেওয়া হয়েছে মার্কস। তবে এই নম্বরে সন্তুষ্ট না হলে পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিতে পারবেন।সংখ্যালঘুদের পাশের হার ৯৭.৪৬ শতাংশ, তফশিলীদের পাশের হার ৯৭.৩৩ শতাংশ।
প্রথম বিভাগে পাশ করেছে ৩ লক্ষ ১৯ হাজার ৩২৭ জন, যা আগের বারের তুলনায় কিছুটা কম।
কলা বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছে ৯৭.৩৯ শতাংশ, বিজ্ঞান বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছে ৯৯.০৮ শতাংশ, বাণিজ্য বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছে ৯৯.৮ শতাংশ, উর্দু ভাষায় উত্তীর্ণ ৯৮.৪৭ শতাংশ, নেপালি ভাষায় উত্তীর্ণ ৯৭.৮১ শতাংশ, সাঁওতালি ভাষায় উত্তীর্ণ ৯৬.৭৪ শতাংশ।
৯০ থেকে ১০০ শতাংশ পেয়েছে ৯ হাজার ১৩ জন। ৮০-৮৯ শতাংশ পেয়েছে ৪৯ হাজার ৩৭০ জন। ৭০-৭৯ শতাংশ পেয়েছে ৯৫ হাজার ৭৫৮ জন। ৬০- ৬৯ শতাংশ পেয়েছে ১ লক্ষ ৬৫ হাজার ১৮৬ জন।