নিজস্ব সংবাদদাতা: সমস্ত বিতর্কের অবসান। পাবলিক অ্যাকাউন্ট কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হল মুকুল রায়কে। এদিন বিধানসভায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মানস রঞ্জন ভুঁইয়া তিনি বলেন, “এই বিধানসভায় প্রথম বিতর্ক তৈরি হয়েছিল মানস রঞ্জন ভুঁইয়াকে নিয়ে। আমি ছিলাম কংগ্রেসের সব চাইতে সিনিয়র লিডার বিরোধী দলের সদস্য। আমাকে দলের পক্ষ থেকে নমিনেশন করতে দেওয়া হয়েছিল মেম্বার অফ কংগ্রেস”।
“মাননীয় অধ্যক্ষের প্যারোগেটিভ বিরোধী দল হতে হবে, সিনিয়র মেম্বার হতে হবে। যে নমিনেশন করেছে সেই নমিনেশন প্যানেলে তার নাম থাকতে হবে। আমার নাম ছিল, তাই ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছিল। কংগ্রেস আমাকে মানতে পারেনি তখন কংগ্রেস বলেছিল সুজন চক্রবর্তী খুব ভালোবাসার বন্ধু, সিপিএমের তাকে দিতে হবে সেটা তো মেনে নেওয়া যায় না। আমাকে বলা হয়েছিল পদত্যাগ করতে করিনি, আমাকে দল সাসপেন্ড করেছিল। সেই সাসপেনশন তোলেনি, ৪৮ বছর কংগ্রেস করার পর দল আমাকে সাসপেন্ড করেছিল”।
মানস ভুঁইয়ার কথায়, “এই বার মুকুলবাবু সিনিয়র লিডার, প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও সাংসদ। বয়সের দিক থেকেও সিনিয়র। মুকুলবাবুর নাম নমিনেশন করা হয়েছিল পাবলিক অ্যাকাউন্ট কমিটির প্যানেলে। বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় তাকে বেছে নিয়েছেন চেয়ারম্যান হিসাবে। এটা সম্পূর্ণ সঠিক পদ্ধতি এই ব্যাপারে মাননীয় অধ্যক্ষ অথরিটি রয়েছে, অধিকার রয়েছে, এখানে কোনও অনিয়ম হয়নি”।