নিজস্ব সংবাদদাতা: ত্রিপুরা ইস্যুতে এবার সুর চড়াল রাজ্য বিজেপি। বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য এদিন বলেন, “পশ্চিম বঙ্গে মানুষ নতূন সংস্কৃতি দেখলেন। বিজেপি অফিসে তৃনমূলের বিক্ষোভ”।
তাঁর কথায়, “একটি পার্শ্ববর্তী রাজ্যে, আমাদের দল সর্ব ভারতীয় দল। সেই রাজ্যে কি হচ্ছে, তার জন্য এই রাজ্যের বিরোধী দলের কার্যালয়ে বিক্ষোভ দেখালো শাসক দল। এটা কোন গনতন্ত্র?এখানে বিরোধী দলের কোন আন্দোলন করতে দেওয়া হয় না। আমার এর বিরোধিতা করছি। সব মানুষের কাছে আবেদন করছি, এর প্রতিবাদে সামিল হন”।
সুকান্ত মজুমদার এদিন বলেন, “বাম আমলে ও কেউ কিছু বলেনি। কিন্তু এখন থানায় কালী মন্দির রাখা যাবে না বলা হচ্ছে। মগরাহাট থানায় এই ঘটনা ঘটেছে। প্রতিবাদ জানাচ্ছি”।
এরই সাথে বলেন, “কেন্দ্রীয় স্বারাষ্ট মন্ত্রী চাইলেই যখন তখন দেখা করতে পারে না। তার বাড়ির সামনে বসে পরবে , এটা হতে পারে না। তৃনমূল খুব বাজে দৃষ্টান্ত তৈরি করছে। মমতার বাড়ির সামনেও এবার কেউ বসে পরতে পারে ভবিষ্যতে। তখন কি করবে তৃনমূল? জঙ্গল রাজ যদি কোথাও চলে, তা দুটো জায়গায় চলে, উত্তর কোরিয়া আর পশ্চিমবঙ্গে।
স্বাস্থ্য স্বাথী প্রকল্প ভবিষ্যতে মুখ থুবড়ে পরবে। বিভিন্ন ডাক্তাররাই তাই বলছে”।