সংগ্রামের অন্য নাম বিরোধী আন্দোলনের পীঠস্থান 41 জন শহীদের রক্তে রাঙা এবং 235 এর দম্ভ ভেঙে গণতন্ত্রকে জয়যুক্ত করা পুলিশ প্রশাসন ক্যাডার সরকার এরা কেউ শেষ কথা বলে না। শেষ কথা বলে নন্দীগ্রামের জনগণ। সেটা বিগত দিন আপনারা প্রমাণ করেছেন। এই কথা বললেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। এদিন নন্দীগ্রামে দলীয় জনসভায় বক্তব্য রাখেন শুভেন্দু। সেখানে তিনি আরো বলেন, শীতকালে যেমন মরশুমি ফুল ডালিয়া চন্দ্রমল্লিকা ফোটে। সেরকম এখন অনেক লোককে দেখতে পাবেন। এসএইচজি গ্রুপের মহিলাদের বলছে তৃণমূল না জিতলে অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকবে না। এর পরেই বলেন, আপনারা শুনে রাখুন 2 মের পরে এই পঞ্চায়েত গুলো সব থাকবে না। কারণ বিডিও অফিসে বিরোধী রাজনৈতিক দলকে মনোনয়নপত্র দাখিল করতে দেয়নি। আমি প্রতিবাদ করেছিলাম। দলমত নির্বিশেষে খুন-হত্যা রক্তের বিরুদ্ধে আমার লড়াই ছিল। আমি ঘরের লোক। বহিরাগত লোকেদের কথা শুনবে না। তৃণমূল কংগ্রেস প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির মালিক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটাই এজেন্ডা কুছ কুছ সাত ভাইপো কা বিকাশ। নন্দীগ্রামে প্রতি 5 বছর অন্তর উনি আসেন। উনি যেখানে ভোট দেন মিত্র ইন্সটিটিউশন সেখানে বিজেপি 495 ভোট বেশি পেয়েছে। এরপরে সভায় মানুষদের উদ্দেশ্যে শুভেন্দু বলেন, আমার নিজের বুথে যদি হারতাম তাহলে এখানে এসে কি লেকচার দিতে পারতাম? বহিরাগত লোককে ভোট দেবেন না। দুর্গাপুজোর বিসর্জন বন্ধ করে দিয়েছে। উলুবেড়িয়ায় স্কুলে সরস্বতী পুজো বন্ধ করে দিয়েছে। মনে আছে তো? সব হিসাব লিখে রাখবেন। 1 লা এপ্রিল সব হিসাব-নিকাশ হবে। এরপরে কেন্দ্রীয় প্রকল্প নিয়ে বলেন তিনি। আমপানের সময় দুর্নীতি হয়েছে। সেই প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, চোরগুলো কে ভোট দেবেন না। চোরেদের যিনি সর্দার তোলাবাজ ভাইপো আর পিসিমণি এখানে দাঁড়িয়েছেন।এদেরকে হারাতে হবে। এর পরে তিনি নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানান। বলেন, রাজ্য ঘোরার সুযোগ করে দিয়েছেন।