নিজস্ব সংবাদদাতা: তৃণমূল ১৩ জনের জন্য শহীদ দিবস পালন করল, আর বিজেপি ১৭৬ জনকে শ্রদ্ধা জানাল এদিন। ২১ জুলাই, শহীদ দিবসের দিনই তৃণমূলকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিজেপি প্রতিবাদ, আন্দোলন দিয়ে জবাব দিল।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ভার্চুয়ালি ৫০ লক্ষ্য মানুষের কাছে এদিন পৌঁছানোর লক্ষ্য মাত্রা নেন বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব।
এদিন সেই প্রসঙ্গেই শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “৫ মে থেকে গতকাল অবধি ৩০ জন মারা গেছে। মহিলাদের ওপর আক্রমণের ঘটনায় আমরা লজ্জিত হই। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী যাদের ‘দুদেল গাই’ বলে তারা পাড়ার পর পাড়া লুঠ চালিয়েছে। দুষ্কৃতীরা না মানুষ কারা শেষ কথা বলে আমরা দেখতে চাই”।
এখানেই না থেমে তিনি আরও বলেন, “জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্ট হৈমচূড়ার কণামাত্র। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে বিজেপি পাঠায়নি,আদালত বলেছিল। দুটি বাক্য মাথা হেঁট করেছে সরকারের। ‘আইনের শাসন নেই, শাসকের আইন চলে’। যা ঘটেছে তাকে গণহত্যা বলা যেতে পারে”।
তাঁর কথায়, “বিধানসভায় কোনও আলোচনা করতে দেয় না। যাদের দুটো কান কাটা হয় রাস্তার মাঝখান দিয়ে যায়। লকডাউনে বন্ধ স্কুল- কলেজ। ছাত্র সংসদের নির্বাচনও করতে পারে না এইসময়। কিন্তু ভবানীপুরের উপনির্বাচন করতেই হবে কারণ তার দলে একমাত্র তিনি আছে। আমার বিরুদ্ধে রোজ একটা করে মামলা করছে, শুভেন্দু অধিকারী এতে ভয় পায় না, আপনাদের এই নিয়ে ভাবার দরকার নেই”।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.